বিজয় সুনিশ্চিত (হার্ডকভার)
বিজয় সুনিশ্চিত (হার্ডকভার)
৳ ২০০   ৳ ১৭০
১৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

একাডেমিক বইয়ে প্রতি ১০০০ টাকার অর্ডারে একটি করে খাতা ফ্রি ও ডেলিভারি ফ্রি

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

মানুষ সামাজিক জীব। বিভিন্নমুখী কর্ম সম্পাদনের জন্য সামাজিকীকরণ প্রক্রিয়ায় মানুষকে প্রতিনিয়ত খাপখাওয়াতে হয়। সেই মোতাবেক কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে হয়। নচেৎ স্বাভাবিক সব কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে। এর ফলে সাফল্য লাভ হয় অনিশ্চিত। এসব অনিশ্চয়তার কবল থেকে পরিত্রাণ লাভের জন্য বিভিন্ন সামাজিক, আর্থিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে কতকগুলো নিয়মকানুন, রীতিনীতি, আদর্শ, মূল্যবোধ, সততা, কর্মদক্ষতা অনুসরণ করার পাশাপাশি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে হয়। এসব পরিপূর্ণভাবে মেনে চললে সাফল্য অনিবার্য। আর তা হবে অতীব কল্যাণকর ও এর ফল হবে সুদুরপ্রসারী।
এ বইটর নাম দিয়েছি বিজয় সুনিশ্চিত। এ প্রসঙ্গে বলা দরকার যে, বিজয় মানে কোন কিছু জয় করা নয়, একটু ব্যতিক্রমি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। অসংখ্য সঙ্গতি ও অসঙ্গতি নিয়েই আমাদের সনাজ। বিভিন্ন সামাজিক, আর্থিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানগুলোও এর বাইরে নয়। যাবতীয় অসঙ্গতি দূরীভূত করে সঙ্গতির সাথে মূল্যবোধ ও আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে পারলেই প্রকৃত পক্ষে বিজয় অর্জিত হয়। কোন কাজে সাফল্য লাভ করতে হলে লক্ষ্য নির্ধারণ করে পরিকল্পনা মাফিক সঠিক কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন সৃজনশীলতা, প্রখর কল্পনাশক্তি, পরিকল্পনার নতুনত্ব ও বুদ্ধিমত্তার অপূর্ব সমাহার। এসবের পাশাপাশি দরকার দ্রুত কর্মপন্থা নির্ধারণ করার ক্ষমতা। কর্মপন্থা নির্ধারণ করতে গিয়ে অবশ্যই মনের অবেগ, অনুভূতিকে যথাসম্ভব নিয়ন্ত্রণ করার দক্ষতা থাকতে হবে। কোন কল্যাণকর কাজ করতে হলে সমালোচনা আসবেই। এজন্য আত্মসম্মানবোধ বজায় রেখে সমালোচনা সহ্য করার মনমানসিকতা থাকতে হবে। মাঝেমথ্যে আত্মসমালোচনাও করতে হবে। এতে নিজের ভুলত্রুটি ধরা পড়বে এবং সংশোধন হওয়ার মানসিকতা তৈরি হবে। সমালোচকদেরও মনে রাখতে হবে সমালোচনা হতে হবে কাজকর্মের, ব্যক্তির নয়। মানবিক গুণাবলী, মূল্যবোধ ও ইতিবাচক অভ্যাস গঠন এবং নেতিবাচক অভ্যাস বর্জন করেই সাফল্য লাভ করা সম্ভব। এসব পরিপূর্ণভাবে মেনে চললেই সাফল্য অনিবার্য। এর ফলে আপনি হবেন বিজয়ী।
বইটি পাঠক মহলে সমাদৃত হোক। পরিশেষে বইটি প্রকাশ করার জন্য প্রান্ত প্রকাশনের স্বত্তাধিকারী মো: আমিনুর রহমানকে ধন্যবাদ।

Title : বিজয় সুনিশ্চিত
Author : ডা. আলমগীর মতি
Publisher : প্রান্ত প্রকাশন
ISBN : 9789849190202
Edition : 1st Published, 2017
Number of Pages : 144
Country : Bangladesh
Language : Bengali

ডাঃ আলমগীর মতি ১৯৫১ সালের ১ জানুয়ারি শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলাধীন কলুকাঠি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম মরহুম মৌলভী গোলাম মোস্তফা এবং মাতার নাম রহিমা খাতুন। ডাঃ আলমগীর মতি’র শিক্ষা জীবনের হাতেখড়ি হয় তাঁর নিজ গ্রামে অবস্থিত কলুকাঠি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। শৈশব থেকেই তিনি ছিলেন অভাবনীয় মেধার অধিকারী এবং কঠোর অধ্যবসায়ী। অত্যন্ত কৃতিত্বের সাথে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর তিনি ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ থেকে “ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি” ডিগ্রী এবং ১৯৯৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি” ডিগ্রী লাভ করেন। এরপর ১৯৯৪ সালে ইন্ডিয়ান বোর্ড অব অলটারনেটিভ মেডিসিন থেকে “এম.ডি” ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ১৯৯৫ সালে চায়না থেকে “নিউরো” ডিগ্রী অর্জন করেন। ২০০৬ সালের ১ এপ্রিল তিনি সোসাইটি অফ কম্পি­মেন্টারি মেডিসিন এন্ড ফ্যামিলি ওয়েল ফেয়ার, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত কর্তৃক সম্মানসূচক ডক্টর অফ ফিলোসোফী (ডি.ফিল) ডিগ্রী লাভ করেন। তিনি আমেরিকান বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটিতে হারবাল বিষয়ের উপর “এম ফিল” করেন। তিনি ১৯৭৭-৭৮ সালে বাংলাদেশের ১৮টি হোমিও কলেজ ছাত্র সংসদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় পর্যায়ে হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ছাত্র সংসদের সভাপতি নির্বাচিত হন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে হোমিওপ্যাথিক ডিগ্রী কলেজ প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তিনি একজন অন্যতম পুরোধা। ডাঃ আলমগীর মতি শুধু একজন চিকিৎসক ও গবেষকই নন, তিনি একজন সফল লেখকও বটে। পেশাগত জীবনে এসে তাঁর চিন্তা ও গবেষণার মাধ্যমে রচনা করেন চিকিৎসা শাস্ত্রের উপর বেশ কয়েকটি অমূল্য গ্রন্থ। তাঁর রচিত অন্যান্য গ্রন্থসমূহের মধ্যে বিশ্বনবী (সাঃ) এর চিকিৎসা বিধান, নিরোগ থাকার উপায়, সুস্থ থাকার সোনালী উপায়, হারবাল পদ্ধতিতে শতায়ু লাভের উপায় অন্যতম। তিনি তার কর্মদক্ষতা ও কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ ওয়ার্ল্ড কোয়ালিটি কমিটমেন্ট এ্যাওয়ার্ড-২০০৬, দি ইন্টারন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স ইন প্রোডাক্টস এন্ড সার্ভিস-২০০৭, দি ডায়মন্ড আই এ্যাওয়ার্ড ফর কোয়ালিটি কমিটমেন্ট এন্ড এক্সিলেন্স-২০০৭ সহ ১৫টি আন্তর্জাতিক সম্মাননা পুরষ্কার এবং অসংখ্য জাতীয় পুরষ্কারে ভূষিত হন। এই নশ্বর পৃথিবীতে তাঁর মতো মানুষ বার বার ফিরে আসুক এ প্রত্যাশা আমাদের সবার।


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]